যদি আপনে একটি single ডোমেইন দিয়ে অনেক গুলো ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহালে খুব সহজে সেটা করতে পারবেন । এর জন্য সাবডোমেইন ব্যবহার করতে হয় ।
এই পোস্ট এ আমারা যানবো সাবডোমেইন কি, কেনো ব্যবহার করা হয় , এটা কিভাবে বানাবো ।
এই পোস্ট এ আমারা যানবো সাবডোমেইন কি, কেনো ব্যবহার করা হয় , এটা কিভাবে বানাবো ।
SubDomain কি (What is Subdomain in Bangla)?
Subdomain হচ্ছে ডোমেইন এর একটি অংশ । ডোমেন এর সাথে আমরা কম বেসি সবাই পরিচিত । আমার ওয়েবসাইট যেমন www.bdblogging.com, এটা হচ্ছে মেইন ডোমেইন । যখন আমারা সাবডোমেইন তৈরী করবো তখন এমন দেখাবে www.sub.bdblogging.com । এখানে আমরা দেখেতে পাই sub পরে মেইন ডোমেন বসছে। যেমন আমরা গুগলের ব্লগার এ দেখতে পাই www.abcd.blogspot.com । শেষের দিকে .blogspot সাবডোমেন ।
সহজ ভাষায়
একটি সাবডোমেইন আপনার ওয়েবসাইটের একটি সাবসেক্সান যেটা নতুন একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারে নতুন কোনো ডোমেইন নাম ছাড়া।
সাবডোমেইন রেকর্ড এর মতো তৈরি করা হয় যেটা আইপি এড্রেস এ পয়েন্ট করে।
অথবা CNAME এর মতো অন্য ডোমেইন নাম পয়েন্ট করে।
একটি CNAME কোনো দিন আইপি এড্রেস কে পয়েন্ট করে না।
সহজ ভাষায়
একটি সাবডোমেইন আপনার ওয়েবসাইটের একটি সাবসেক্সান যেটা নতুন একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারে নতুন কোনো ডোমেইন নাম ছাড়া।
সাবডোমেইন রেকর্ড এর মতো তৈরি করা হয় যেটা আইপি এড্রেস এ পয়েন্ট করে।
অথবা CNAME এর মতো অন্য ডোমেইন নাম পয়েন্ট করে।
একটি CNAME কোনো দিন আইপি এড্রেস কে পয়েন্ট করে না।
Subdomain Example
উদারন স্বরূপ
bdblogging.blogspot.com
Demo.bdblogging.com
এই দুইটা ই bdblogging.com এর সাবডোমেইন
কেনো Subdomain ব্যবহার করবেন
- এটা আপনার মেইন ওয়েবসাইট এর সাথে যুক্ত হয়ে নতুন সেকসন তৈরি করার সুবিধা দেয়
- যদি একটা কোম্পানি কাসে আগে থেকে একটি ওয়েবসাইট থাকে অথবা বিজনেস ওয়েবসাইট থাকে তাহলে খুব সহজে একটা সাহায্যে ব্লগ সেটআপ করতে পারবেন
- একটি সাবডোমেন তৈরি করে, আপনি আপনার প্রাথমিক ওয়েবসাইট পরিপূরক করতে একটি ই-কমার্স স্টোর চালাতে পারেন।
- সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাবডোমেইনকে ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট হিসাবে স্বীকৃতি দেয়। এর সুবিধা হলও আপনে আপনার ট্রাফিক বাড়ানোর আরও বেশি সুযোগ পেতে পারেন।
কেনো আপনে সাবডোমেইন ব্যবহার এর আরো অনেক কারন রয়েছে।
সাব-ডাইরেক্টরি বাদে সাবডোমেনটি কখন ব্যবহার করা উচিত?
যদি আপনে একটি ই-কমাস ওয়েবসাইট বা একটি ব্লগ তৈরি করতে চান তাহলে কিভাবে ?
আপনে দুইটা দিয়ে ও তৈরি করতে পারবেন কিন্তু সাবডোমেইন দিয়ে তৈরি করলে অনেক ভালো হয়।
আপনি যদি আপনার প্রাথমিক ওয়েবসাইটে অন্য কোনও কার্যকারিতা যুক্ত করেন, তবে এটি অ্যাপ্লিকেশনটিকে জটিল করে তোলে যা লোডিংয়ের সময় বাড়িয়ে দেয়, যা কোনও ওয়েবসাইটের পক্ষে মোটেই ভাল নয়।
কীভাবে সাবডোমেইন তৈরি করবেন?
প্রথম ধাপঃ আপনার cPanel এ যান
আপনার cPanel যাওয়ার জন্য যে কোনো ব্রাউজার ওপেন করেন । আপনার cPanel বা Hosting ওয়েবসাইট ওপেন করেন তারপর আপনার ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করেন। লগিন হওয়ার সাথে সাথে ই cPanel ওয়েবসাইট চলে আসবেন।
দ্বিতীয় ধাপঃ এখন cPanel এর ডোমেইন সেকশন এ চলে যান
এখন পেজ টার একটু নিছে ডোমেইন সেকশন এ যান । ডোমেইন সেকশন এর মধ্যে সাবডোমেইন এর অপশন পাবেন। তারপর সাবডোমেইন অপশন এ ক্লিক করেন।
তৃতীয় ধাপঃ সিপানেল এর মধ্যে একটি সাবডোমেইন তৈরি করেন
এখন একটি নতুন পেজ খুলবে, এখানে সাবডোমেইন সম্পর্কে সকল তথ্য দিয়ে তার পর সাবডোমেইন তৈরি করেন।
- প্রথমে আপনার সাবডোমেইন নাম লিখুন।
- এখন আপনার ডোমেইন সিলেক্ট করুন যেটার জন্য সাবডোমেইন তৈরি করবেন।
- সাবডোমেইন জন্য ফোল্ডার সিলেক্ট করুন যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের ফাইল জমা করে রাকবেন।
সাবডোমেইন কীভাবে কাজ করে?
সাবডোমেইন আপনার ওয়েবসাইটের মেইন ডোমেইন এর এক্সটেনশন হিসেবে কাজ করে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেন নামের জন্য অনেক সাবডোমেন তৈরি করতে পারেন।
মনে রাখবেন আপনে যতো পারেন ততো সাবডোমেইন তৈরি করতে পারবেন, কিন্তু এটা তখন ই করবেন যখন এটা করার কোনো কারন থাকে।
যখন আপনে একটি সাবডোমেইন তৈরি করবেন তখন সেটার জন্য একটি পাথ তৈরি করতে হয়। সাবডোমেইন তৈরি হয়ে যাওয়ার পর, তারপর যখন ওয়েবসাইটের ফাইল সাবডোমেইন ফোল্ডার এ আপলোড কর হয় তখন ওয়েবসাইট সাবডোমেইন এ লাইভ দেখা শুরু হয়ে যায়।
সাবডোমেইন উপসংহার
এই পোস্টে আপনারা দেখেছেন কীভাবে cPanel এর মাধ্যমে সাবডোমেইন তৈরি করা যায়। আমরা আশা করি আপনি একটি সাব-ডোমেন তৈরি করা শিখেছেন। যদি আপনার কাছে সাবডোমেইন বিষয় কিছু জিজ্ঞাসা থাকে তবে অবশ্যই নীচে মন্তব্য করবেন।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন